কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার রশিদাবাদ ইউনিয়নে শিমুলিয়া গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ে বিরুদ ও সংঘর্ষ আহত ২ঘটনার বিবরনে জানাযায় ২১/০৪/২০২০ইং বিকাল ৩ ঘটিকার সময় জমি সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ে ভাইয়ে ভাইয়ে পূর্ব শত্রুতার জের হিসাবে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে সংঘর্ষ হয়। উক্ত এলাকায় সরজমিনে গিয়ে জানা যায় আহত শারমিন আক্তার ও এলাকা বাসি জানান যে আসামি গন আত্যান্ত দুর্দান্ত দাঙ্গাবাজ কলহ প্রিয় ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির এক দলভুক্ত স্বাধীনতা বিরোধী লোক বটে তাহার এলাকায় প্রকাশ্য অস্্েরর ভয় দেখাইয়া জনমনে ভিতির সৃষ্টি করিয়া সন্ত্রাসী কায়দায় মানুষের জমি দখল সহ অর্থ সংগ্রহ করিয়া জীবিকা নির্বাহ করিয়া থাকে তাহাদের বিরোদ্ধে কেহ কথা বলার সাহস পায় নাই আর কথা বলিলে জীবনে মেরে ফেলার হুমকি দেয় আসামী আলবদর বজলু মিয়া ও রাজাকার হাবু মিয়া ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে চাকরীতে যোগদান করিয়া খুন ধর্ষন সহ মানুষের বাড়ীঘর আগুনে জালাইয়্যা পুরাইয়্যা ক্ষতিসাধন করিয়া ছিল ফলে আমার স্বামী ১ নং স্বাক্ষী (জখমী) বাবুল মিয়া তাহাদের বিরোদ্ধে লিখিত অভিযোগ করিয়া কিশোরগঞ্জ জেরা মুক্তিযোদ্ধা অফিসসহ জেলা প্রশাসক কিশোরগঞ্জ, পুলিশ সুপার কিশোরগঞ্জ, মডেল থানা কিশোরগঞ্জ, এবং মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রলয় ঢাকা ও মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক জামুকা অফিস ঢাকা ও প্রেসক্লাব কিশোরগঞ্জ স্বারক লিপি প্রধান করিলে তাহাদের বিরোদ্ধে প্রত্রিকায় সংবাদ প্রকাস পায় ফলে উক্ত আসামী গন আমার স্বামীর প্রতি ক্ষিপ্ত হইয়া বিগত ২১/০৪/২০২০ইং তারিখে অর্থাৎ ঘটনার তারিখ ও সময়ে সকল আসামীগন একদলবদ্ধ হইয়া রামদা চাইনিস কুড়াল লোহার সাবল ও লোহার পাইব ইত্যাদি মারাত্বক অস্ত্রাদিতে সজ্জিত হইয়া আমার স্বামী জখমী বাবুল মিয়াকে খুন করিয়া ফেলার হীন উদ্দেশ্যে আমাদের বশত বাড়ীর পশ্চিমের ভিটির টিনের দু ছালা ঘরের সামনে অনধিকার ভাবে প্রবেশ করিয়া একযোগে আক্রমন করে এবং আসামী বজলু মিয়া ও হাবু মিয়া হুকুম দেয় যে শালাকে খুন করিয়া ফেল তখন জখমী বাবুল মিয়া প্রাণের ভয়ে পালানোর চেষ্টা করিলে আসামী হাবু মিয়া তাহাকে পিচনদিয়ে শরীরে জাবরাইয়া ধরিয়া রাখে ফলে আসামী হযরত আলী তাহার হাতে খাকা রাম দা দিয়া আমার স্বামী জখমী বাবুল মিয়াকে খুন করার উদ্দেশ্যে মাখার মধ্য ভাগে কুব মারিলে উক্ত কুব মাথায় তালুতে লাগিয়া মারাত্বক কাটা রাক্তাক্ত জখম হয় আসামী নাঈম তাহার হাতে দাও দিয়া জখমীর বাম গর্দনায় কুব মারিয়া মারাত্বক কাটা রক্তাক্ত জখম করে আসামী আবুল বাশার হাতে থাকা দাও দিয়া জখমীর ডান কপালের নিছে কুব মারিয়া মারাত্বক কাটা রক্তাক্ত জখম করে আসামী মিলন মিয়া হাতে থাকা দাও দিয়া জখমীর বাম কুনির উপরে গর্দনার নিছে কুব মারিয়া মারাত্বক কাটা রক্তাক্ত জখম করে আসামী রাজু মিয়া হাতে খাকা দাও দিয়া জখমীর ডান কুনির নিছে কবজির উপরে কব মারিয়া মারাত্বক কাটা রক্তাক্ত জখম করে আসামী সুমন মিয়া তার হাতে থাকা চাইনিজ কুড়ালের গাড়া দিয়া জখমীর কুমরের ডান পাশে ও কুমারের বাম পাশে পর পর দুইটি বারী মারিয়া মারাত্বক বেদনা দায়ক ফুলা জখম করে আসামী বজলু মিয়া হাতে খাকা লোাহার পাইব দিয়া জখমীর ডান হাতের কুনির নিছে ও কবজির উপরে বারি মারিয়া মারাত্বক হারভাঙ্গা জখম করে আসামী মাছুম উদ্দিন হাতে থাকা লোহার পাইব দিয়া জখমীর বাম হাতের কুনির নিছে ও কবজির উপরে বারি মারিয়া মারাত্বক হাড়ভাঙ্গা জখম করে আসামী শওকত আলী হাতে থাকা লোহার পাইব দিয়া জখমীর বাম পায়ের হাটুতে ও বাম পায়ের গোড়ালীতে পর পর দুইটি বারি মারিয়া মারাত্বক হাড়ভাঙ্গা জখম করে তখন আমি আমার স্বামী জখমীকে আসামীগণের কবল হইতে রক্ষা করার জন্য আগাইয়া গেলে আসামী কামাল উদ্দিন হাতে থাকা দাও দিয়া আমার মাথা লক্ষ করিয়া কুব দিলে আমি হাতে ফিরানোর চেষ্টা করায় উক্ত কুব আমার কপালের ডান পাশে লাগিয়া মারাত্বক কাটা রক্তাক্ত জখম হয়। তখম আমি মাঠিতে পরিয়া গেলে আসামী মিলন মিয়া আমার চুলের মুটি ধরিয়া টানা হেছরা করিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতারী ভাবে কিল ঘুষি ও লাথি মারিয়া মারাত্বক বেদনা দায়ক ফুলা জখম করে ও কাপড় ছোপর ধরিয়া টানা হেছরা করিয়া শ্লীলতাহানী করে এবং গলায় থাকা এক ভরি উজনের একটি সোনার চেইন জোর পূর্বক চিনাইয়া নিয়া যায় যাহার অনুমান মূল্য ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার) টাকা হইবে। ঘটনার পর কোন অপরিচিত রিদয় বান ব্যাক্তি থানায় মোবাইল ফোন করিলে কিশোরগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ সাংবাদ পাইয়া ঘটনা স্থলে উপস্থিত হইলে আসামীগণ সোনার চেইনসহ পালাইয়া যায় এবং আমাদের শারিরীক অবস্থা আসংক্ষা জনক বিধায় পুলিশ আমাদেরকে আসামীগণের কবন হইতে উদ্দার করিয়া কিশোরগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠাইলে কর্তব্যরত ডাক্তার আমাদেরকে ২১/০৪/২০২০ইং তারিখ হাসপাতালে ভর্তি করেন ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন পরবর্তিতে আমার স্বামী জখমী বাবুল মিয়ার শারিরীক অবস্থা আসংক্ষা জনক বিধায় ডাক্তার তাহাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২২/০৪/২০২০ইং তারিখ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেক হাসপাতালে রেফার করিলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাহোকে সেখানে ভর্তি করিয়া চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন
Leave a Reply